it blogger

 it blogger



0 Read More »

Logo Design শিখুন সহজে এবং অল্প সময়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল



সবাই কে স্বাগতম জানাচ্ছি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর এই পর্বে যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার চেষ্টা করছেন কিংবা লোগো ডিজাইন করার  চেষ্টা করছেন তাদের জন্য ভিডিও টিউটোরিয়ালটি ভিডিওটি দেখে মাত্র ২ মিনিটে কি ভাবে একটি লোগোর রূপ দেওয়া যায় তার ধারনা নেব।
ভিডিওটির মাধ্যমে নুন্যতম কিছু শিখতে পারলেও সেটাই হবে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরীর সফলতা। এই ভিডিও টি দেখে আপনিও তৈরী করুন একই রকম লোগো




পোস্টটি সম্পূর্ণ নিজে কস্ট করে লিখেছি তাই কেউ কপি করে নিজের নামে চালানোর চেস্ট করবেন না যদি করেন তাহলে অবশ্যই DMCA তে আমি রিপোর্ট করব ।
কম্পিউটার স্পীড না হওয়ার পিছনে প্রধান কারন ও সমাধান ।


কম্পিউটার স্পীড না হওয়ার পিছনে একটি প্রধান কারণ কম্পিউটারের ভুলভাল ফাইল, ফোল্ডার যেখনে ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।


কম্পিউটার হার্ডডিস্ককে ডিটেক্ট Detect করছে না সমাধান সমুহ জেনে নেই

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের এ ধরনের সমস্যায় প্রায়ই পড়তে হয়৷ বিভিন্ন কারণে কম্পিউটারে পাওয়ার দেওয়ার পর হার্ডডিস্ককে কম্পিউটার ডিটেক্ট করতে পারে না৷ 

সমস্যার সম্ভাব্য কারণসমূহ:





১. ভালোভাবে লক্ষ্য করুন হার্ডডিস্কের সাথে কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাই থেকে আসা পাওয়ার কর্ডটি ঠিকমতো সংযুক্ত আছে কি-না৷

২. হার্ডডিস্কটির সাথে মাদার বোর্ডের আইডিই বাস ক্যাবল দ্বারা সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি-না৷

৩. হার্ড ডিস্কের জাম্পার সেটিং ঠিক আছে কিনা ? এক্ষেত্রে হার্ডডিস্কের জাম্পার দুইভাবে সেট করা যায় একটি মাস্টার সেটিং অন্য স্লেভ সেটিং৷

৪. হার্ড ডিস্কটি মাদারবোর্ডের সাথে প্রাইমারি না সেকেন্ডারি হিসেবে সংযুক্ত নিশ্চিত হোন৷

৩ ও ৪ নং কনফিগারেশরনের জন্য যদি একই সেটিংসে একাধিক IDE Device (CD ROM, HDD) থাকে তবে তা পাওয়া নাও যেতে পারে- যেমন দেখা গেল যে একটি HDD ও একটি CD Rom উভয়েই Secondary master হিসেবে কনফিগার করা৷ এক্ষেত্রে দুটি Device-এর কোনো একটি নাও পাওয়া যেতে পারে৷

৫. BIOS-এ IDE অটো ডিটেক্ট অপশনটি ডিজেবল থাকলে তা ৪টি IDE ডিভাইসের জন্য এনাবল করতে হবে নতুবা ম্যানুয়ালি HDD কে ডিটেক্ট করিয়ে দিতে হবে৷

আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি।সবার সামনে আবার দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।সবাই ভাল থাকবেন আর আমাদের সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ সবাইকে। 




CSS শিখার জন্য বাংলা ইবুক ।


বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন তো আসাকরছি খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে খুব খুব ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের খুব কাজের একটি ইবুক শেয়ার করবো   ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।


Laptop হটাত বন্ধ হবার কিছু কারন ও সম্ভাব্য সমাধান

Laptop চলতে চলতে হঠাত্ বন্ধ হয়ে গেলে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। Laptop হঠাত্ করে বন্ধ হয়ে যাওয়ার এ সমস্যা খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট পিসি ম্যাগের প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা এ ক্ষেত্রে আতঙ্কিত না হয়ে করণীয় সম্পর্কে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।

ল্যাপটপে কাজ করার সময় বেশ কিছু সুবিধা পাওয়া যায়, তবে যখন কাজের সুবিধার পরিবর্তে ল্যাপটপ অসুবিধা তৈরি করে তখন বিরক্তি লাগে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে সবার আগে জানার প্রয়োজন পড়ে ঠিক কী কারণে ল্যাপটপ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আর এরকম ঘটতে থাকলে ল্যাপটপ নিয়ে কী করা যায় সে বিষয়গুলো। ল্যাপটপ যাতে হঠাত্ বন্ধ হয়ে না যায় সেক্ষেত্রে কয়েকটি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে।

কেন বন্ধ হচ্ছে Laptop?
Laptop হঠাত্ করে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে তিনটি পরিচিত কারণ রয়েছে। এ তিনটি কারণে মূলত আচমকা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ তিনটি ঘটনায় Laptop বন্ধ হয়ে গেলে তা নিজে সমাধান করা সহজ।

প্রথম কারণ: বাহ্যিক
Laptop বন্ধ হওয়ার প্রথম কারণ হচ্ছে বাহ্যিক। Laptop থেকে নির্গত অতিরিক্ত তাপের কারণে Laptop গরম হয়ে এটা ঘটতে পারে। ল্যাপটপের ভেতর ধুলা জমে বা ল্যাপটপ থেকে বাতাস বের হতে না পারলে ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়। ল্যাপটপে টানা গেম খেলা, ভিডিও চালানো বা দীর্ঘক্ষণ কাজ করা হলে ল্যাপটপের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে এবং ল্যাপটপ গরম হয়ে যায় যা ল্যাপটপ হঠাত্ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে।

দ্বিতীয় কারণ: অপর্যাপ্ত মেমোরি
মানুষের মস্তিষ্কের মতোই ল্যাপটপের RAM-এ বিভিন্ন তথ্য ও প্রোগ্রাম চালু থাকে। RAM-এর ক্ষমতার অতিরিক্ত চাপ পড়লেই বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। এতে ল্যাপটপের গতি কমে যায়। এমনকি প্রসেসরের ওপর চাপ পড়লেই Laptop বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি ব্লু স্ক্রিন এর মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

তৃতীয় কারণ: সফটওয়্যার সম্পর্কিত
বায়োসের সমস্যা থেকে শুরু করে সফটওয়্যার বাগ, ম্যালওয়্যার ও ভাইরাসের কারণেও ল্যাপটপ হঠাত্ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

দ্রুত কী ব্যবস্থা নেবেন?
Laptop হঠাত্ হঠাত্ বন্ধ হয়ে যেতে দেখলে এর কারণ যাই হোক না কেনো সব সময় প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।

১. প্রথমত যে প্রোগ্রামটির কারণে সমস্যা দেখা দিচ্ছে সেটা বন্ধ করে দিন। যদি একটি প্রোগ্রাম চালু থাকার সময় ল্যাপটপে সমস্যা দেখা যায় তবে সে প্রোগ্রামটি বন্ধ করলেই সমস্যা সাময়িক সমাধান হয়ে যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে প্রোগ্রামটি বন্ধ করতে গিয়েও সমস্যা দেখা যায়। প্রোগ্রাম যদি আনরেসপনসিভ বা বন্ধ হতে না চায় তবে Task Manager-এ গিয়ে তা বন্ধ করে দিতে পারেন। আবার Ctrl+Alt+Del চেপেও প্রোগ্রামটি বন্ধ করা যায়। এ ছাড়াও Ctrl+Alt+Esc চেপেও প্রোগ্রাম বন্ধ করতে পারেন।

২. যদি প্রোগ্রাম কোনোভাবেই বন্ধ করা না যায় তবে তখন শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। অধিকাংশ ল্যাপটপের ক্ষেত্রে বেশ কিছুসময় ধরে পাওয়ার বাটন চেপে ধরে রেখে Laptop বন্ধ করে দিতে হবে। সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশিক্ষণ পাওয়ার বাটন চেপে রাখলে পাওয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এতেও যদি সমস্যার সমাধান না হয় তবে বিদ্যুত্ সংযোগ সরিয়ে ফেলুন এবং ব্যাটারি খুলে ফেলুন।

৩. দ্বিতীয় ধাপটি হচ্ছে Laptop কতটুকু গরম হয়েছে তা পরীক্ষা করা। হাতে স্পর্শ করেই ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে পারবেন। তবে সরাসরি হাত দিয়ে পরীক্ষার সময় অবশ্যই সচেতন থাকবেন যাতে হাত পুড়ে না যায়। ল্যাপটপ থেকে বাতাস বের হতে কোনো সমস্যা হচ্ছে কী না বা ধুলা জমেছে কিনা পরীক্ষা করে দেখুন।

সারাইখানা
Laptop অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ার সমস্যা সাধারণত ধুলো পরিষ্কার করলেই সেরে যায়। অনেক ক্ষেত্রে ল্যাপটপের ফ্যান বা হিট সিঙ্ক ভেঙে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। এ ধরনের সমস্যায় করণীয়গুলো ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই নানা টিউটোরিয়াল থেকে জেনে নিতে পারবেন। তবে নিজে ল্যাপটপ খোলার ঝুঁকি নিতে না চাইলে অবশ্যই পেশাদার সারাইখানায় নিয়ে সমস্যা সমাধার করে নিতে পারবেন।

ল্যাপটপের মেমোরি সমস্যা সমাধান করতে হলে আপনার ল্যাপটপে মেমোরি দখল করেছে কোন প্রোগ্রাম তা বের করুন। টাস্ক ম্যানেজারের ‘প্রসেস’ ট্যাব থেকে আপনি আপনার ল্যাপটপের চলমান প্রসেসগুলো জানতে পারবেন। কোনো প্রোগ্রাম চালু না করে আপনি কোন প্রোগ্রাম কতটুকু জায়গা নিয়েছে তা দেখে নিতে পারবেন। যদি কোনো প্রোগ্রাম চালু না থাকা অবস্থায় অনেক বিশাল জায়গা ব্যবহূত হচ্ছে দেখায় তবে সমস্যা রয়েছে বলেই ধরে নিতে হবে। যদি ফিজিক্যাল মেমোরির বেশির ভাগ খালি থাকে তবে সর্বশেষ ব্যবহূত প্রোগ্রামটি আবার চালু করে দেখতে পারেন। এভাবে ব্যবহূত অ্যাপ্লিকেশনগুলো কতটুকু মেমোরি ব্যবহার করছে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। উইন্ডোজ মেমোরি ডায়াগনস্টিক টুল থেকে মেমোরি টেস্ট দিয়েও এ পরীক্ষা চালাতে পারেন। যদি জায়গার স্বল্পতা দেখায় তবে অবশ্যই আপনাকে কিছু প্রোগ্রাম আন ইনস্টল করে জায়গা ফাঁকা করতে হবে। মেমোরি দখল করে এমন অপ্রয়োজনীয় ফাইল, প্রোগ্রাম সরিয়ে ফেলুন এবং হার্ডড্রাইভে অধিকতর ফাইল সংরক্ষণ করুন। ল্যাপটপে র্যাম বাড়ান এবং মেমোরি উন্মুক্ত রাখুন।

ল্যাপটপে যদি সফটওয়্যার জনিত সমস্যা হয় তবে দুটি উপায়ে সমাধান করা যেতে পারে। একটি হচ্ছে সিস্টেম রিস্টোর পদ্ধতি। সিস্টেম টুলস ফোল্ডার থেকে সিস্টেম রিস্টোর করে ল্যাপটপকে একেবারে প্রথম থেকে চালু করা যায়। দ্বিতীয় সমাধান হচ্ছে ল্যাপটপের ড্রাইভার আপডেট ও ভাইরাস স্ক্যান।

ল্যাপটপের ব্যাটারি আয়ু বাড়ানোর পরামর্শ
ল্যাপটপে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন অথচ এমন সময়ে দেখলেন ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে যাওয়ায় হঠাত্ বন্ধ হয়ে যেতে পারে ল্যাপটপ। অধিকাংশ ল্যাপটপে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু কমে যাওয়ার সমস্যা দেখা যায়। খুব বেশি কাঠখঢ় না পুড়িয়েও কয়েকটি ছোট পরামর্শ মেনে চললে ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু বাড়ানো সম্ভব।

ব্রাইটনেস (Brightness) কমাতে পারেন
মুঠোফোনের মতো ল্যাপটপের ডিসপ্লে অতিরিক্ত চার্জ ব্যবহার করে ব্যাটারির আয়ু কমিয়ে দেয়। তাই ডিসপেস্নর ব্রাইটনেস বা উজ্জ্বলতা যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখতে পারেন। এ ছাড়া কিবোর্ডের ব্যাকলাইট বন্ধ করে রাখুন।

ইউএসবি (USB) সাবধানতা
ইউএসবির মাধ্যমে ল্যাপটপে যুক্ত করা এক্সটার্নাল পণ্য ল্যাপটপের ব্যাটারি থেকে চার্জ গ্রহণ করে। ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে কাজ শেষ হলেই এক্সটার্নাল ডিভাইসগুলো সরিয়ে ফেলুন। ইউএসবি থেকে ভাইরাস ল্যাপটপে আসতে পারে। তাই ইউএসবি ব্যবহারে সতর্ক থাকুন। ব্যবহারের আগে স্ক্যান করে নিন।

Laptop ঠান্ডা রাখুন
ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হলে এর ভেতরের পাখা দ্রুত ঘুরতে থাকে, যা ব্যাটারি থেকে অতিরিক্ত চার্জ ব্যবহার করে। তাই ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হওয়া ঠেকাতে ল্যাপটপ কুলার ব্যবহার করতে পারেন। ল্যাপটপ স্ট্যান্ডবাই মোডে রাখার চেয়ে হাইবারনেট মোডে রাখুন।

পাওয়ার প্ল্যান সেট আপ
উইন্ডোজনির্ভর ল্যাপটপগুলোতে পাওয়ার প্ল্যান সেটিংস বিল্ট ইন থাকে। এই পাওয়ার প্ল্যান থেকে সুবিধামতো অতিরিক্ত চার্জ গ্রহণ করে, এমন বিষয়গুলো বন্ধ করে রাখতে পারেন।

পেশাদারদের কাছে যাবেন কখন?
ল্যাপটপের সমস্যা সমাধানের এ সাধারণ উপায়গুলো যখন ব্যর্থ হবে তখনও হতাশ হওয়া কোনো কারণ নেই; আছে, আর দুটি পথ খোলা রয়েছে আপনার সামনে। একটি হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন গুগলে অনুসন্ধান করা। ল্যাপটপের মডেল নম্বর ও সমস্যার কথা লিখে গুগলে সার্চ দিন। আপনার ল্যাপটপের সমস্যা জানিয়ে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বরাবার মেইল করতে পারেন। যে প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ল্যাপটপ কিনেছেন তাদের সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন।

যখন আর কোনো উপায়ই কাজে আসবে না তখন কম্পিউটার মেরামতের দোকান বা সারাইখানার খোঁজ করবেন। আপনার আশে পাশে পরিচিত অনেক কম্পিউটার সারাইখানাই পাবেন, যেখানে হঠাত্ হঠাত্ বন্ধ হয়ে যাওয়া ল্যাপটপ সমস্যা নিয়ে অনেকে যান। এসব সারাইখানায় অনেক বড় সমস্যা দেখিয়ে প্রচুর অর্থ দাবি করে। ল্যাপটপ সারাই করার খরচ সর্বনিম্ন এক হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত চাওয়া হয়। ল্যাপটপের সামান্য সমস্যায় অনেককেই বিপর্যস্ত হতে দেখা যায়, সমস্যা সমাধানের সামান্য কিছু কৌশল জানা থাকলে 






CSS শিখার জন্য বাংলা ইবুক ।


বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন তো আসাকরছি খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে খুব খুব ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের খুব কাজের একটি ইবুক শেয়ার করবো   ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।


Memory Card কতটুকু গুণগত মাণসম্পন্ন ,আজই যাচাই করে নিন

How to spot a fake memory card
Memory Card আজকাল প্রায় নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তুতে পরিনত হয়েছে। আগে যেখানে অল্প কিছু ইলেক্ট্রনিকস এর দোকান ছাড়া এসব পাওয়াই দায় ছিল, সেখানে আজ আনাচে কানাচের সব ডিভিডি মোবাইল ফ্লেক্সীলোডের দোকানেই Memory Card পাওয়া যায়। এগুলোর মূল্যও আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে। কিন্ত প্রশ্ন হচ্ছে, এসব Memory Card এর গুনগত মান কতটুকু, বা সেটি বোঝারও বা উপায় কি? সেসব প্রশ্ন নিয়েই আজকের এই লেখা।

যা যা জেনে নেয়া প্রয়োজন:

১। লাইফ-টাইম (Lifetime)
সকল ব্র্যান্ডেড Memory Card এর সাথে বলে দেয়া হয় “Lifetime Guarantee ”। কিন্ত এই Lifetime Guarantee এর অর্থ কি আমরা জানি? অনেকেই মনে করছেন হয়ত Lifetime মানে আজীবন যে কোনও সময় সমস্যা হলেই গ্যারান্টী পাওয়া যাবে, আর Lifetime কথাটির মানেও তো আসলে তাই। কিন্ত এই জীবন সেই জীবন নয়, তা মেমরী কার্ডের প্যাকেজিং পড়লেই বোঝা সম্ভব।

মেমরী কার্ড তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ফ্ল্যাশ মেমরী সার্কিট। এসব সার্কিট থেকে কত বার ডাটা পড়া যাবে ও ডাটা লেখা যাবে সেটির একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে, কমদামীর ক্ষেত্রে হয়ত ১০,০০০ বার আর বেশী দামীর ক্ষেত্রে হয়ত ১০০,০০০ বার বা ১,০০০,০০০ বার ও হতে পারে। এই রিড/রাইট সাইকেলের লিমিটকেই ধরা হয় Memory Card টির Lifetime। অর্থাৎ, Guarantee ততদিনই পাবেন যতদিন এই Lifetime পার না হবে – অথচ মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই লিমিটের পর কার্ডটি এমনিও নষ্ট হয়ে যাবে, তখন দেখা যাবে কার্ড Corruptআর Format করাও সম্ভব হচ্ছেনা।

এ ব্যাপারে যা দেখে কিনবেন: Memory Card এর গ্যারান্টী না দেখে দেখা উচিৎ সেটার Lifetime রিড-রাইট সাইকেল কতবার। যত বেশী হবে সেটী তত ভালো, অন্তত ১০০,০০০ বার না হলে সেটি কেনা উচিৎ নয় (যদিনা আপনি কার্ডটি শুধু ডাটা Backup রাখার কাজে ব্যবহার না করেন, মানে ফোনে বা ট্যাবে লাগানো অবস্থায় থাকবেনা)।

২। কার্ডটির ক্লাস:
Memory Card এর ব্যবহারীক সুবিধা অনেকটাই নির্ভর করে সেটীর রিড/রাইট স্পিডের ওপর। বিশেষ করে ডিএসএলআর ক্যামেরা বা হাই-ডেফিনেশন ভিডিও করার সিস্টেম সহ ফোনের জন্য এটি একটা বড় ব্যাপার। তবে এই রিড-রাইট স্পিড বোঝার সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে কার্ডটির ক্লাস দেখে কেনা। ক্লাসটি Memory Card এর গায়ে @ এর মত করে লেখা থাকে।

ক্লাস ২ = ২মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৪ = ৪মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৬ = ৬মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৮ = ৮মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ১০ = ১০মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস U1 = ১০ মেগাবাইটের ওপর স্পিডে রাইট করা যাবে প্রতি সেকেন্ডে

এইচডি ১০৮০পি ভিডিও রেকর্ড করার জন্য অন্তত ক্লাস ৬ কার্ড কেনা উচিৎ। তবে ৬ এর চাইতে ক্লাস ১০ বা ক্লাস U1 আরও বেশী পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। (তবে নকল কার্ডের গায়ে লেখা ক্লাস সম্পূর্ণ ভুয়া। সেগুলো ২ বা ৪ ক্লাসের বেশী নয়)

৩। কার্ডটির সত্যিকারের নির্মাতা কে:
Memory Card কিনতে গেলে ব্র্যান্ডের অভাব পড়েনা। স্যামসাং, তোশিবা, ট্র্যানসেন্ড, এ-ডাটা, এপ্যাসার, স্যানডিস্ক, এমনকি কালাম নামেও কার্ড পাওয়া যায়। তবে কেনার সময় এই বিষয় বেশ সতর্কতা প্রয়োজন:
– স্যামসাং এর তৈরি কার্ড বাংলাদেশে খুব কম পাওয়া যায়। ৯০% ক্ষেত্রেই নিম্মমানের কার্ড স্যামসাং এর নামে বাজারজাত করে অসাধু ব্যবসায়ীরা।

– তোশীবার কার্ড ও একই, বেশীরভাগই নকল কার্ড।
– স্যান ডিস্কের ক্ষেত্রেও অনেকটাই এমন, তবে U1 কার্ডগুলো নকল হবার সম্ভাবনা কম। ভালো নামী দোকান থেকে কিনুন।
কার্ড কেনার সময় কার্ডের গায়ে কোনও হলোগ্রাম আছে কিনা দেখে নিন। হলোগ্রামে যদি KALAM শব্দটি চোখে পড়ে তাহলে বেশী দাম দিয়ে কেনা থেকে বিরত থাকুন, কেননা তা নকল ও নিম্মমানের তবে অল্পকিছুদিন ব্যবহার করার যোগ্য (লাইফ-টাইম কম)।
ট্র্যানসেন্ড, এ-ডাটা বা এপ্যাসার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই, এদের কার্ড Orginal প্রচুর পাওয়া যায় ও লাইফ-টাইম ও ১০০,০০০ বার এর বেশী।



CSS শিখার জন্য বাংলা ইবুক ।


বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন তো আসাকরছি খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে খুব খুব ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের খুব কাজের একটি ইবুক শেয়ার করবো   ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।


search engine optimization Blog এ ট্রাফিক বাড়াতে প্রয়োজনীয় টিপস

search engine optimization
Bloging করছেন বা শুরু করবেন এমন অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চান কিভাবে Blog এ ভিজিটর বাড়ানো যায়। যারা এই পেশায় আছেন বা Blogging শুরু করতে চান আশাকরি তাদের কাজে লাগবে।









১. নিয়মিত ইউনিক কনটেন্ট (Unique Content) প্রকাশ করুন।
২. ব্লগকে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে (Like Google, Bing,Yahoo)Submit করুন।
৩. ব্লগরোল ব্যবহার করুন ও Update রাখুন।
৪. নিজের এবং Related অন্য ব্লগে কমেন্ট (Blog Comment)করুন ও বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিন।
৫. ব্লগের RSS Feed সেটিং করুন।
৬. লিংকস ও ট্রাকব্যাক ব্যবহার করুন।
৭. প্রতিটি পোস্টে অবশ্যই Tag ব্যবহার করুন।
৮. বিভিন্ন Social Bookmarking সাইটে আপনার পোস্ট Submit করুন।
৯. সার্চ ইঞ্জিনের থেকে ট্রাফিক আনার জন্য মেইন কিওয়ার্ড (Keyword) ও রিলেটেড কিওয়ার্ড অনুয়ায়ী পোস্ট লিখুন।
১০. ছবি দিতে ভুলবেন না।
১১. গেস্ট ব্লগিং (Guest Blogging) করুন এবং আপনার ব্লগে গেস্ট ব্লগিংয়ের সুযোগ রাখুন।
১২.Forum, ওয়েব রিং ও অনলাইন গ্রুপে যোগাযোগ সংযুক্ত থাকুন।
১৩. ইমেইল সিগনেচার, বিজনেস কার্ডের মাধ্যমে ব্লগ Promote করতে পারেন।
১৪. আপনার ব্লগে নির্দিষ্ঠ মেয়াদে ব্লগিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করুন।
১৫. অফলাইনে (offline) বিভিন্ন মানুষের সাথে শেয়ার করুন।


CSS শিখার জন্য বাংলা ইবুক ।


বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন তো আসাকরছি খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে খুব খুব ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের খুব কাজের একটি ইবুক শেয়ার করবো   ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।


computer hang ওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করে ফেলুন সহজেই

আমরা যখন কম্পিউটার চালাই তখন অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটা প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেল।



এই সমস্যা হতে উদ্ধার হওয়ার জন্য আমরা টাস্ক ম্যানেজারের কাছে সাহায্য চাই। কিন্তু আপনি খুব সহজে এক ক্লিকে বন্ধ করতে পারবেন আপনার হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম। 





এর জন্য প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করুন এবং new তে গিয়ে Shortcut সিলেক্ট করুন তাহলে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন (Location) জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”

শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার দেওয়া নামে একটা শর্টকাট তৈরী হয়েছে আপনার ডেস্কটপে এখন থেকে কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হলে শুধু এখানে একবার ডাবল ক্লিক করুন। বন্ধ হয়ে যাবে আপনার হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম। 



CSS শিখার জন্য বাংলা ইবুক ।


বন্ধুরা সবাই ভাল আছেন তো আসাকরছি খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে খুব খুব ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের খুব কাজের একটি ইবুক শেয়ার করবো   ।
সরাসরি দেখুন বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ।
সকলকে সালাম আর আল্লাহ পাকের নিকট সুস্বাস্থ্য প্রার্থনা করে শুরু করছি আমার আজকের পোস্টটি পোস্টটি মূলত যাদের ব্লগ/ওয়েব সাইট আছে তাদের জন্য ।